আসসালামুয়ালাইকুম , আশা করছি সবাই ভালো আছেন। আজকে আমাদের আলোচনার বিষয়বস্তু হলো – কেন্দ্রীয় ব্যাংক কি / কেন্দ্রীয় ব্যাংক কাকে বলে ? , কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বৈশিষ্ট্য , কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আওতা ও পরিধি । খুব সহজ ও প্রাঞ্জল ভাষায় এই বিষয়গুলো আলোচনা করতে চেষ্টা করেছি আশা করছি সবার ভালো লাগবে ।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক কি
কেন্দ্রীয় ব্যাংক হলো একটি জনকল্যাণমুখী অমুনাফাভোগী ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান যা একটি দেশের সকল বাণিজ্যিক ব্যাংক ও মূদ্রাবাজারের অভিভাবক, পরিচালক ও নিয়ন্ত্রক ।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক কাকে বলে
যে ব্যাংক সরকারি মালিকানায় প্রতিষ্ঠিত ও নিয়ন্ত্রিত হয় এবং সরকার ও অন্যান্য ব্যাংকের ব্যাংকার হিসেবে কাজ করে তাকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলে । সপ্তদশ শতাব্দীর মাঝামাঝিতে পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন প্রকার ব্যাংকের আবির্ভাব হওয়ায় মুদ্রাবাজার নিয়ন্ত্রণের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। আর এ উপলব্ধি থেকেই অর্থব্যবস্থার নিয়ন্ত্রক হিসেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক জন্মলাভ করে। সৃষ্টির পর থেকেই নোট ও মুদ্রা প্রচলন, অর্থ সরবরাহ ও ঋণ নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব কেন্দ্রীয় ব্যাংক পালন করে আসছে । বর্তমানে কেন্দ্রীয় ব্যাংক হলো সকল বাণিজ্যিক ব্যাংক ও মুদ্রাবাজানের অভিভাবক, পরিচালক ও নিয়ন্ত্রক । বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নাম “বাংলাদেশ ব্যাংক” ।
উল্লিখিত আলোচনার প্রেক্ষিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিম্নোক্ত বৈশিষ্ট্যসমূহ লক্ষণীয় :
- কেন্দ্রীয় ব্যাংক হলো দেশের এক ও অনন্য ব্যাংক;
- এটি দেশের সকল বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করে :
- এটি বাণিজ্যিক ব্যাংকের ঋণের শেষ আশ্রয়স্থল,
- এই ব্যাংক দেশের মুদ্রামান স্থিতিশীল রাখে;
- কেন্দ্রীয় ব্যাংক মুদ্রাবাজারের দক্ষ পরিচালক ও নিয়ন্ত্রক।
- কেন্দ্রীয় ব্যাংক দেশে-বিদেশে সরকারের প্রতিনিধিত্ব করে এবং সরকারের আর্থিক নীতি বাস্তবায়ন করে।
- কেন্দ্রীয় ব্যাংক বৈদেশিক বিনিময় পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব পালন করে।
সাধারণত যে ব্যাংককে কেন্দ্র করে দেশের মুদ্রাবাজার ও ব্যাংক ব্যবস্থা গড়ে ওঠে তাকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলে। যে ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান জনকল্যাণার্থে দেশের প্রচলিত মুদ্রার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ ও ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব গ্রহণ করে তাকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলে।
আরও পড়ুন >>> ব্যাংক কাকে বলে ? ব্যাংকের বৈশিষ্ট্য ও কার্যাবলী
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আওতা ও পরিধি
কেন্দ্রীয় ব্যাংক একটি দেশের প্রধান ব্যাংক এবং অন্যান্য ব্যাংক ব্যাবস্থার নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করে । তাই এর আওতা ও পরিধি অত্যন্ত ব্যাপক । স্বতন্ত্র ও স্বনিয়ন্ত্রিত আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিত কেন্দ্রীয় ব্যাংক একটি দেশের অর্থনৈতিক কল্যাণসাধনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে । জনগণের কল্যাণ নিশ্চিত করা এবং দেশের অর্থনীতিকে মজবুত রাখা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অন্যতম উদ্দেশ্য । বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক হিসেবে সরকারি মালিকানায় প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ ব্যাংক দেশের ব্যাংকসমূহের পথপ্রদর্শক এবং সুসংগঠিত ব্যাংক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে কার্যকর ভূমিকা রাখে । কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আওতা ও পরিধি –
১. নোট ও মুদ্রা প্রচলন : কেন্দ্রীয় ব্যাংক হলো সরকার কর্তৃক সর্বোচ্চ ক্ষমতাপ্রাপ্ত আর্থিক প্রতিষ্ঠান যা দেশে মুদ্রা প্রচলনে একচেটিয়া অধিকার ভোগ করে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক সরকারের অনুমতিক্রমে বাজারে চাহিদা অনুযায়ী নোট ও মুদ্রা প্রচলন এবং নিয়ন্ত্রণ করে দেশের অর্থনীতিকে সচল রাখে । এর ফলে বিনিময়ের কাজ সহজ হয়। নোট ও মুদ্রা প্রচলন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একটি প্রধান কাজ হিসেবে গণ্য করা হয়। অবশ্য এই নোট ইস্যুর ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ সঞ্চিতি রাখতে হয় ।
২. মুদ্রামান সংরক্ষণ : আন্তর্জাতিক বাজারে দেশীয় মুদ্রার মান সংরক্ষণ এবং অভ্যন্তরীণ বাজারে মুদ্রামান স্থিতিশীল রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক কাজ করে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করে বাজারে অর্থ সরবরাহের হ্রাস-বৃদ্ধি ঘটিয়ে কাম্যমাত্রায় মুদ্রাস্ফীতি বজায় রাখার মাধ্যমে কেন্দ্রীয় ব্যাংক মুদ্রামান সংরক্ষণ করে। এছাড়াও বিনিময় হার নিয়ন্ত্রণ করে এটি আন্তর্জাতিক বাজারে দেশীয় মুদ্রার মান সংরক্ষণ করে।
৩. সরকারের ব্যাংক : কেন্দ্রীয় ব্যাংক সরকারের অর্থ সংরক্ষণ এবং সরকারের যাবতীয় আর্থিক লেনদেন সম্পাদনে সরকারকে সহায়তা করে থাকে । এছাড়াও অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক সবক্ষেত্রে অর্থনৈতিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে সঠিক আর্থিক পরিকল্পনা প্রণয়ন ও তা বাস্তবায়নে এবং সরকারকে প্রয়োজনীয় পরামর্শ প্রদানের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় ব্যাংক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ।
৪. মুদ্রাবাজারের অভিভাবক : কেন্দ্রীয় ব্যাংক মুদ্রাবাজারের অভিভাবক এবং মুদ্রার পূর্ণ নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করে থাকে। এটি মুদ্রাবাজারের গঠন, পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণ করে এবং ঋণের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে কাজ করে । তাই এই ব্যাংককে মুদ্রাবাজারের অভিভাবক বলা হয়।
৫. ব্যাংকসমূহের ব্যাংকার : কেন্দ্রীয় ব্যাংক দেশের তালিকাভুক্ত ও অতালিকাভুক ব্যাংকসমূহের ব্যাংকার হিসেবে কাজ করে । এক্ষেত্রে তালিকাভুক্ত ব্যাংকসমূহকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রত্যক্ষভাবে নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। সকল ব্যাংক কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অধীনে পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত হয়। তাই কেন্দ্রীয় ব্যাংককে অন্যান্য ব্যাংকের ব্যাংকার বলা হয়।
৬. ঋণের শেষ আশ্রয়স্থল : কেন্দ্রীয় ব্যাংক দেশের তালিকাভুক্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকসমূহের যেকোনো সংকটময় মুহূর্তে তাদের পাশে এসে দাঁড়ায়। সাধারণত বাণিজ্যিক ব্যাংকসমূহ যখন আর্থিক সংকটে পড়ে তখন কোনো উৎস হতে তহবিল সংগ্রহ করা সম্ভব না হলে তারা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দ্বারস্থ হয়। এক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় ব্যাংক তাদের ঋণ দিয়ে সহায়তা করে। তাই কেন্দ্রীয় ব্যাংককে ঋণের শেষ আশ্রয়স্থল বলা হয়।
৭. বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ : কেন্দ্রীয় ব্যাংক আমদানি ও রপ্তানিকে দেশের অর্থনীতির অনুকূলে রাখতে বৈদেশিক মুদ্রার আগমন ও নির্গমন নিয়ন্ত্রণ করে । এছাড়াও কেন্দ্রীয় ব্যাংক দেশের মুদ্রার সম্মানজনক বিনিময় হার সৃষ্টি করার জন্য মুদ্রার বৈদেশিক মূল্য নিয়ন্ত্রণ করে থাকে ।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বৈশিষ্ট্য
কেন্দ্রীয় ব্যাংক অন্যান্য ব্যাংকের মতো একটি ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান হলেও এর কিছু স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা এই ব্যাংককে অন্যান্য ব্যাংক থেকে পৃথক রূপ দিয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বৈশিষ্ট্য নিচে আলোচনা করা হলো- :
১. একক প্রতিষ্ঠান: প্রত্যেক দেশে কেবল একটিমাত্র কেন্দ্রীয় ব্যাংক থাকে। কারণ একাধিক কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রতিষ্ঠার জন্য কোনো দেশেই সরকার অনুমতি দেয় না। তাই একক প্রতিষ্ঠান হিসেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সর্বপ্রধান ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান হিসেবে মর্যাদা লাভ করে।
২. আইনগত সত্তা : কেন্দ্রীয় ব্যাংক সরকারের বিশেষ অধ্যাদেশ বা আইনের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয় বলে এটি বিশেষ আইনগত সত্তার অধিকারপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান। আর আইনের দ্বারা কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয় বলে এর অস্তিত্ব হয় চিরন্তন। কেন্দ্রীয় ব্যাংক স্বনিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থায় স্বাধীনভাবে নিয়ন্ত্রিত হয় বিধায় এ ব্যাংককে স্বায়ত্তশাসিত ব্যাংকও বলা হয় ।
৩. কল্যাণধর্মী প্রতিষ্ঠান : কেন্দ্রীয় ব্যাংক একটি জনকল্যাণমূলক অমুনাফাভোগী প্রতিষ্ঠান। সর্বসাধারণের মাল নিশ্চিত করাই এবং দেশের অর্থনীতিকে মজবুত ভিত্তির উপর দাঁড় করানোই এ ব্যাংকের উদ্দেশ্য। কেন্দ্রীয় ব্যাংক মুদ্রাবাজারে অর্থের চাহিদা ও যোগান নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে এবং ঋণ সরবরাহ কাম্যমাত্রায় বজায় রাখার মাধ্যমে দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রেখে জনগণের কল্যাণসাধন করে থাকে।
৪. নোট প্রচলনে একক অধিকার : বর্তমানে প্রায় সকল দেশেই কেন্দ্রীয় ব্যাংক মুদ্রা ও নোট প্রচলনের একক দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশে ব্যাংক নোট ও সরকারি নোট প্রচলন করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এছাড়া ব্যাংক নোট ইস্যু করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। নোট প্রচলনে একক অধিকার ভোগ করা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একটি উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য।
৫. মুদ্রাবাজারের অভিভাবক: কেন্দ্রীয় ব্যাংক মুদ্রাবাজার বা অর্থবাজারের সংগঠক ও নিয়ন্ত্রক হিসেবে উক্ত বাজার পরিচালনার দায়িত্বে নিয়োজিত থাকে। মুদ্রাবাজারের সদস্য ব্যাংক ও অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সুষ্ঠুভাবে গড়ে ওঠা এবং পরিচালনা সংক্রান্ত বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক আদেশ, নির্দেশ ও পরামর্শ প্রদান করে থাকে।
৬. সরকারের ব্যাংক : কেন্দ্রীয় ব্যাংক সরকারের ব্যাংকার হিসেবে কাজ করে। এ ব্যাংক সাধারণত সরকারি মালিকানায় প্রতিষ্ঠিত হয়। শুধু তাই নয়, এ ব্যাংক সরকারের ব্যাংক হিসেবে সরকারের তহবিল সংরক্ষণ করে, সরকারকে ঋণদান করে, সরকারের পক্ষে দেশে-বিদেশে প্রতিনিধিত্ব করে এবং সরকারের গুরুত্বপূর্ণ আর্থিক নীতি বাস্তবায়নে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখে।
৭. অন্যান্য ব্যাংকের ব্যাংকার ও নিয়ন্ত্রণ : কেন্দ্রীয় ব্যাংক অন্যান্য ব্যাংকের ব্যাংকার হিসেবে কাজ করে । তালিকাসমুহ ব্যাংকসমূহকে ব্যাংকিং বিষয়ে প্রয়োজনীয় আদেশ-নির্দেশ, পরামর্শ ও সহযোগিতার মাধ্যমে প্রতাক্ষভাবে পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণ করে থাকে।
৮. নিকাশ ঘরের দায়িত্ব পালন : নিকাশ ঘর হচ্ছে এমন একটি ব্যবস্থা যার মাধ্যমে কোনো নির্দিষ্ট অন্যদের ব্যাংকসমূহ তাদের পরস্পরের মধ্যকার আন্তঃব্যাংকিং দেনা-পাওনা তথা আর্থিক লেনদেন নিষ্পত্তি করতে পারে। সামগ্রিক ব্যাংকিং ব্যবস্থার মাধ্যমে সমন্বয়সাধনের উদ্দেশ্যে তালিকাভূক্ত ব্যাংকসমূহের মধ্যকার এ ধরনের আন্তঃব্যাংকিং লেনদেন সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের দায়িত্বে প্রধান হিসেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
৯. বৈদেশিক বিনিময়ের নিয়ন্ত্রক : যে বিশেষ পদ্ধতি বা কৌশলে এক দেশের মুদ্রার সাথে অন্যদেশের মুদ্রার বিনিময় হার নির্ধারণপূর্বক বিনিময়ের ব্যবস্থা করা হয় তাকে বৈদেশিক বিনিময় বলে। একটি দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক দেশীয় মুদ্রার বিনিময় হার নির্ধারণ এবং বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময় পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। তাই কোনো অনুমোদিত বাণিজ্যিক ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময়ের ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রণীত নীতিমালা ও নির্দেশাবলি মেনে চলতে হয়। এক্ষেত্রে নিজ দেশের মুদ্রার মান বজায় থাকে ।
১০. ঋণের শেষ আশ্রয়স্থল : কেন্দ্রীয় ব্যাংক তালিকাভুক্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকসমূহের ঋণের শেষ আশ্রয়স্থল হিসেবে গণ্য হয়। বাণিজ্যিক ব্যাংকসমূহের তারল্য সংকটে তাদের পক্ষে অন্যকোনো উৎস হতে তহবিল সংগ্রহ সম্ভব না হলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক তাদের স্বপ্নদানের মাধ্যমে সহযোগিতা করে থাকে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এমন অনেক বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা কেবল কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষেই পালন করার আইনগত অধিকার রয়েছে । আর এ বৈশিষ্ট্যগুলোই কেন্দ্রীয় ব্যাংককে পৃথক সত্তা দান করেছে ।
2 Comments
I have to thank you for the efforts youve put in writing this blog. Im hoping to check out the same high-grade blog posts by you later on as well. In fact, your creative writing abilities has encouraged me to get my own website now 😉
Itís hard to find knowledgeable people for this subject, but you seem like you know what youíre talking about! Thanks